রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

প্যারিসে অল্পের জন্য প্রানে বাঁচলেন আব্দুল্লাহ

প্যারিসে অল্পের জন্য প্রানে বাঁচলেন আব্দুল্লাহ

সাকিব আহমদ মুছা, (প্যারিস) ফ্রান্স থেকে : -আব্দুল্লাহ মূলত ফ্রান্সের নাগরিক। গতকাল বেলা ২:৪৫ মিনিটে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের মেট্রো হোস এর টিক উপরে ঘটে  এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।

মেট্রোর উদ্দেশ্যে হাটতে হাটতে যখন আনমনা আব্দুল্লাহ  মেট্রোর টিক  ধারপ্রান্তে তার টিক সে মুহুর্তেই মেট্রো হোস স্টেশন থেকে উপরে ওঠার হাতের বামপার্শ্বের ব্যাকারী দোকানের উপর থেকে আউট সাইড়ের একটি জুলন্ত  সাইনবোর্ড পড়ে আব্দুল্লাহ এর গা ঘেষে। সে কারনে ভাগ্যক্রমে আহত হলেও মৃত্যুর কূল থেকে প্রানে বাঁচতে পারলেন  আনমনা আব্দুল্লাহ।

আব্দুল্লাহ এর অবস্থা মর্মান্তিক দেখে যদিও প্রাথমিক অবস্থায় আশপাশের লোকজন না আসে। কিন্তু আহত আব্দুল্লাহ-কে মর্মান্তিক দেখে সহযোগীতার মনোভাব নিয়ে তার টিক সে মুহুর্তে পাশে এসে দাড়ালেন প্রবাসে বাংলাদেশের মুখ উজ্বলকারী  বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব মিজান চৌধুরী মিন্টু।


তার টিক সে মুহুর্তেই ঘটনার স্থল ফটোনিউজবিডি ক্যামেরার নজর বন্দী। ক্যামেরার এক্সক্লোসিভ ভিডিও ধারন করতে ধরা পড়ে আরো ঘটনার স্থলের বেশ কিছু চিত্র।  ক্যামেরা বন্দী চিত্রর মাধ্যমে দেখা যায় ফ্রান্স প্রবাসী বাংলাদেশি বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব মিজান চৌধুরী মিন্টু আব্দুল্লাহর সুস্থ্যতার জন্য ইমার্জেন্সি ভিত্তিতে ১৮ নম্বরে কল করলে ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম সহকারে ঘটনার স্থলে গাড়ি নিয়ে আসে ও আহত ব্যাক্তি আব্দুল্লাহ-কে বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব মিজান চৌধুরী মিন্টুর সহযোগীতায় ফায়ার সার্ভিসের টিম সহকারে দ্রুত গতীতে সু- চিকিৎসার জন্য হাস্পাতালের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরুকরে। 



মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সোসাল মিডিয়ার সাংবাদিকগণদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা'র

সোসাল মিডিয়ার সাংবাদিকগণদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা'র

সাকিব আহমদ মুছা, (প্যারিস) ফ্রান্স থেকে :-আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার  মতো আজ আর ভাষা জানা রহিলনা। তারপরও আমি আমার পক্ষ থেকে  আজ সকল মিডিয়ার সাংবাদিক সংস্থার ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ও তার সাথে আমি আমার অন্তিম মুহুর্তে পাশে দাড়ানোর জন্য বাংলার জনপ্রিয় সোসাল মিডিয়া PhotoNewsBDর সাথে কর্মরত বার্তা সম্পাদক ও নির্বাহি সম্পাদক সহ জুড়ী প্রেস ক্লাব এর সাথে যে বা যারা জড়িত আমি তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

যে, বা যারা আমার দু:খে দুখি হয়েছেন সেই আমি যে, খবরের কাগজের সাথে জড়িত PhotoNewsBD ও  দৈনিক ড্রীম সিলেট।

আমার দু:খের খবর শুনে যে বা যারা সর্বপ্রথম আমার পাশে দাড়ালেন প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জনাব আবু তাহির ও প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক জনাব এনায়েত হোসেন সুহেল, কোষাধক্ষ ফেরদৌস করিম আখঞ্জি, সাংগঠনিক সম্পাদক লুতফুর রহমান বাবু, প্রচার সম্পাদক নয়ন মামুন, প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের সদ্য ও ডেইলি সিলেটের সম্পাদক  আবুল কালাম মামুন, দৈনিক ড্রীম সিলেট পত্রিকার লেখক সম্পাদক শেখ আব্দু মজিদ ও PhotoNewsBর বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ার সাথে যে দীর্ঘ দিন থেকে সাংবাদিকতার সাথে মানব সেবার কাজ করে আসছেন সেই প্রিয়মুখ Amdadul Haque ভাই, আমি সেই সত সাহসি বাংলার জনপ্রিয় সাংবাদিক PhotoNewsBর Amdadul Haque ভাইয়ে সাথে দীর্ঘ দিন থেকে কাজ করে আসছি আমি আমার সেই সত সাহসি বাংলার জনপ্রিয় সাংবাদিক PhotoNewsBDর সাথে জড়িত Amdadul Haque ভাই-কে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমি আরো আশাকরি আজ যে, ভাবে আপনারা বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ার সমাজ সেবার সাংবাদিকগণ আমার সমস্যার কথা শুনে পাশে দাড়িয়েছেন টিক সেভাবেই যদি আরো কোন সোসাল মিডিয়ার সমাজ সেবার সাংবাদিকগণ বিপদ গ্রস্থর সম্মুখীন হয়ে থাকেন বা পড়েন তাহলে আপনারা আপনাদের সর্ব শক্তি প্রয়োগ করেও পাশে দাড়াবেন।  

সোসাল মিডিয়ার সাংবাদিকগণদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা'র

সোসাল মিডিয়ার সাংবাদিকগণদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা'র

সাকিব আহমদ মুছা, (প্যারিস) ফ্রান্স থেকে :-আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার  মতো আজ আর ভাষা জানা রহিলনা। তারপরও আমি আমার পক্ষ থেকে  আজ সকল মিডিয়ার সাংবাদিক সংস্থার ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ও তার সাথে আমি আমার অন্তিম মুহুর্তে পাশে দাড়ানোর জন্য বাংলার জনপ্রিয় সোসাল মিডিয়া PhotoNewsBDর সাথে কর্মরত বার্তা সম্পাদক ও নির্বাহি সম্পাদক সহ জুড়ী প্রেস ক্লাব এর সাথে যে বা যারা জড়িত আমি তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

যে, বা যারা আমার দু:খে দুখি হয়েছেন সেই আমি যে, খবরের কাগজের সাথে জড়িত PhotoNewsBD ও  দৈনিক ড্রীম সিলেট।

আমার দু:খের খবর শুনে যে বা যারা সর্বপ্রথম আমার পাশে দাড়ালেন প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জনাব আবু তাহির ও প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক জনাব এনায়েত হোসেন সুহেল, কোষাধক্ষ ফেরদৌস করিম আখঞ্জি, সাংগঠনিক সম্পাদক লুতফুর রহমান বাবু, প্রচার সম্পাদক নয়ন মামুন, প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের সদ্য ও ডেইলি সিলেটের সম্পাদক  আবুল কালাম মামুন, দৈনিক ড্রীম সিলেট পত্রিকার লেখক সম্পাদক শেখ আব্দু মজিদ ও PhotoNewsBর বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ার সাথে যে দীর্ঘ দিন থেকে সাংবাদিকতার সাথে মানব সেবার কাজ করে আসছেন সেই প্রিয়মুখ Amdadul Haque ভাই, আমি সেই সত সাহসি বাংলার জনপ্রিয় সাংবাদিক PhotoNewsBর Amdadul Haque ভাইয়ে সাথে দীর্ঘ দিন থেকে কাজ করে আসছি আমি আমার সেই সত সাহসি বাংলার জনপ্রিয় সাংবাদিক PhotoNewsBDর সাথে জড়িত Amdadul Haque ভাই-কে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমি আরো আশাকরি আজ যে, ভাবে আপনারা বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ার সমাজ সেবার সাংবাদিকগণ আমার সমস্যার কথা শুনে পাশে দাড়িয়েছেন টিক সেভাবেই যদি আরো কোন সোসাল মিডিয়ার সমাজ সেবার সাংবাদিকগণ বিপদ গ্রস্থর সম্মুখীন হয়ে থাকেন বা পড়েন তাহলে আপনারা আপনাদের সর্ব শক্তি প্রয়োগ করেও পাশে দাড়াবেন।  

শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬

মানুষ কোরান লিখেছে

মানুষ কোরান লিখেছে হজরত মোহাম্মদ কখনো এক আয়াত, কখনো একাধিক আয়াত বলতো আর মানুষ সাথী, মানে সাহাবায়েক্বেরামরা কেউ কেউ তা লিখে রাখতো নিজেদের কাছে। মানুষ। হজরত মোহাম্মদের জীবদ্দশায় তার কাছের সঙ্গী সাথীরা চামড়ায়, খেজুর পাতায়, পশুর হাড়ে ইত্যাদিতে আয়াত লিখে রাখতো। অনেকে মিলে তা মুখস্থও করত, কেউ কেউ শুধু মুখস্থই রাখতো। কয়েকটি আয়াতের যোগফল হল এক একটি সূরা, আর; এখনকার কোরান সেই রকম ১১৪টা সূরার যোগফলের গ্রন্থ। 

মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬

ঢাকা এটাকের পর ২০ জন মানুষকে জবাই

ঢাকা এটাকের পর ২০ জন মানুষকে জবাই

ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড হোক, তনু হত্যা, শিশু রাজন হত্যাকান্ডের পর যেমন পুরো বাংলাদেশ ফুসে উঠেছিল। অথচ মজার ব্যাপার হচ্ছে, ঢাকা এটাকের পর ২০ জন মানুষকে জবাই। যেকোন মূল্যে এই হত্যার পেছনের ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা হক-এটা ছিল পাবলিক ভারডিক্ট। এরকম সাগর-রুনি হত্যাকান্ড, হলমার্ক কেলেঙ্কারিসহ আরও নানা বিষয়ে আমাদের পাবলিক ভারডিক্ট এইরকমই।  […]  

জঙ্গিদের প্রতি আমাদের সফট-কর্নার

জঙ্গিদের প্রতি আমাদের সফট-কর্নার


তনু হত্যাকান্ডের পুরো বাংলাদেশ ফুসে উঠেছিল। ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড হোক, যেকোন মূল্যে এই হত্যার পেছনের ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা হক-এটা ছিল পাবলিক ভারডিক্ট। শিশু রাজন হত্যার ক্ষেত্রেও একই প্রতিক্রিয়া এসেছিল। এরকম সাগর-রুনি হত্যাকান্ড, হলমার্ক কেলেঙ্কারিসহ আরও নানা বিষয়ে আমাদের পাবলিক ভারডিক্ট এইরকমই। অথচ মজার ব্যাপার হচ্ছে, ঢাকা এটাকের পর ২০ জন মানুষকে জবাই […]

শনিবার, ৯ জুলাই, ২০১৬

জিহাদিরা গুলি করে আল্লাহু আকবর হুঙ্কারের পর

জিহাদিরা গুলি করে আল্লাহু আকবর হুঙ্কারের পর

আল্লাহু আকবর হুঙ্কারের পর জিহাদিরা গুলি করে, গুলশান, ঢাকা, বাংলাদেশের একটি রেস্টুরেন্টে , বোমা ফাটিয়ে জিম্মি করে খুন করেছে কয়েকজন বিদেশি নাগরিক সহ প্রায় ২২ জন মানুষকে।  কিছুদিন আগেই ঘটনার ঐ দিন শোনা গেছে সন্ত্রাসীরা নাকি পার্শ্ববর্তী একটি ক্লিনিকেও ছড়িয়ে পড়েছে। শুক্রবার রাত পৌনে নয়টার গুলশান ২, সড়ক ৭৯’র রেস্টুরেন্ট হলি আর্টিজান বেকারিতে ঘটনার শুরু।  র্যাব, পুলিশ ও বিভিন্ন আইন সংস্থার সদস্যরা পরিস্থি নিয়ন্ত্রণে আনে। আরো জানা গেছে যে বনানী থানার ওসি জনাব সালাহ উদ্দিন গুলিতে নিহত হয়েছেন।

র্যাবের অনুরোধে মিডিয়াগুলো অভিযান চলাকালে তাদের সরাসরি কভারেজ বন্ধ রেখেছে।

মুক্তমনা আক্রান্ত সকল সুনাগরিকের নিরাপত্তা কামনা করছি।

শুক্রবার, ৮ জুলাই, ২০১৬

জঙ্গীদের কোনো ধর্ম নেই: সাকিব আহমদ মুছা

জঙ্গীদের কোনো ধর্ম নেই: সাকিব আহমদ মুছা

সাকিব আহমদ মুছা প্যারিস ফ্রান্স থেকে : কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ এলাকায় সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন প্যারিস ফ্রান্স থেকে লেখক, ব্লগার, সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা। তিনি বলেন, ‘যারা দেশ দেশে সন্ত্রাস চালাচ্ছে, ধর্মের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। 
দৈনিক ড্রিম সিলেট ও ফটো নিউজ বিডি পত্রিকার খবরে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার ফ্রান্সের প্যারিসের ওভারভিলা ম্যাচে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে এমন মন্তব্য করেন।

সম্পাদক নোট: ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা'র নিজওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো। 

বাংলাদেশে পর পর ঘটে যাওয়া হামলা নিয়ে মতামত জানতে চাইলে লেখক, ব্লগার, সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘যারা খুন করে, আতঙ্ক ছড়ায়, তারা হিন্দু, শিখ, ইসলাম না খ্রিস্টান কোন ধর্মের মানুষ তাতে কিছু এসে যায় না। ধর্মের সঙ্গে এদের কোনও সম্পর্ক নেই। তারা নিজেদের কতটা ধর্মপ্রাণ বলে দাবি করল তাতেও কিছু যায় আসে না। কারণ তারা যে ধর্মের কথাই বলুক না কেন, সব ধর্মই আমাদের প্রেম আর শান্তির কথা শেখায়।’’


গত ১ জুলাই ঢাকার গুলশনের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলার এক সপ্তাহের মধ্যে বৃহস্পতিবার (০৭ জুলাই) আবারো কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ঈদের নামাজ চলাকালীন সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। 

বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই, ২০১৬

বাংলাদেশ পুলিশ কতো নির্মম

ব্রেইন ওয়াশিং চলছে নিরাপদে মসজিদে বসে

মসজিদে বসে নিরাপদে ব্রেইন ওয়াশিং চলছে, তবে আমি তাবলীগ ও জামায়াতের ঘোর বিরোধী? আসুন, জঙ্গিবাদকে 'না' বলি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তুলি। এই জঙ্গিবাদের বিষয়টিকে আরো খতিয়ে দেখার সময় এসেছে।

সম্পাদক নোটব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো। 

বাংলাদেশে ইসলামী জঙ্গিবাদের স্বরূপ ও সম্ভাব্য করণীয়

২০১৩ সাল থেকে ইসলামী জঙ্গিরা ধারাবাহিকভাবে নাস্তিক-সংখ্যালঘু প্রগতিশীলদের কুপিয়ে হত্যা করলো, সরকার তখন এসব নৃশংস ঘটনাকে বিচ্ছিন্ন বলে আখ্যায়িত করে; সরকার স্বীকারই করলো না যে, বাংলাদেশে ইসলামী জঙ্গিবাদ ভয়ংকরভাবে বিস্তার করেছে।

সম্পাদক নোটব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো। 


গুলশানে ইসলামি জঙ্গিদের হামলায় ২০ জন বিদেশী ০২ জন পুলিশ নৃশংসভাবে মারা গেছে, আহত হয়েছে অসংখ্য।
এই মর্মান্তিক ঘটনাটি হয়তো ঘটতো না, যদি ২০১৩ সাল হতে ইসলামী জঙ্গিদের হাতে ধারাবাহিকভাবে নৃশংসতম উপায়ে বগ্লার লেখক খুনের ঘটনাগুলোকে সরকার বিচ্ছিন্ন ঘটনা আখ্যা না দিয়ে বরং জঙ্গিবাদ দমনে জরুরি ব্যবস্থা নিতো।
সে সময় মুক্তমনা প্রগতিশীলরা বারবার সরকারকে বলেছিল, ইসলামী জঙ্গিদের হাতে প্রগতিশীল লেখক হত্যাকাণ্ড একসময় মহীরূপ নেবে, দ্রুত জঙ্গিদের টার্গেটে পরিণত হবে বাংলাদেশে বসবাসরত সর্বস্তরের মানুষ। কিন্তু সরকার সে সময় এগুলোকে শুধু বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে বাংলাদেশে ইসলামী জঙ্গিবাদের উপস্থিতি প্রকারান্তরে অস্বীকার করেছিল তা নয়, উপরন্তু সরকারের মন্ত্রী প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্তরা সহিংসতার জন্য নিরীহ ভিক্টিমদের তাদের লেখালেখি আচরণের জন্য দায়ী করেছিল।
ইসলামী জঙ্গিবাদ বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়া।
এই ফোঁড়া যখন ছোট ছিল, তখন সরকার এর উৎপাটনের দায় এড়িয়ে গেছে বরং ভিক্টিমদের দোষারপ করেছে। বর্তমানে এই ফোঁড়া দেশের সবকিছুকে টার্গেট করছে; প্রতিদিনই ইসলামী জঙ্গিরা বাংলাদেশের কোথাও না কোথাও তাদের নৃশংস অভিযান পরিচালনা করছে।

এখনও যদি সরকার ইসলামী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে না যায়, তবে বাংলাদেশের পুরোপুরিভাবে পাকিস্তান-অাফগানিস্তান-নাইজেরিয়ায় পরিণত হওয়া অতিস্বল্প সময়ের ব্যাপার।

প্রথমে আলোকপাত করা যেতে পারে, বাংলাদেশের এই ইসলামী জঙ্গিগোষ্টী কারা?

বাংলাদেশের জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) আনসার আল ইসলাম আন্তর্জাতিকভাবে ইসলামিক স্টেট (আইএস) আল কায়েদার সঙ্গে যুক্ত।

হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলা

বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের বেশির ভাগই সুন্নি মুসলিম। এর মধ্যে রয়েছে ২৫ বছর বয়সী উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যুবক। এটাই ইসলামিক স্টেটের সদস্য সংগ্রহের একটি মূল্যবান ক্ষেত্র। উল্লেখ্য, ইসলামিক স্টেট এখন ইরাক সিরিয়ায় তাদের মূল উৎপত্তিস্থলে তীব্র চাপের মুখে রয়েছে। গ্রুপটি বিশ্বের যেকোন স্থানে তাদের মিশন চালাতে পারে বলে তাদের ওপর নজর রাখছেন পশ্চিমা গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। ইসলামিক স্টেট এখন হামলা চালাচ্ছে বেসামরিক টার্গেটে। তারা এর আগে সামরিক অভিযান চালিয়েছে। তা থেকে তাদের কর্মকাণ্ড পরিবর্তিত হয়েছে।

সম্পাদক নোট: ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো। 

শুক্রবার রাতে ঢাকার কূটনৈতিক এলাকায় হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলা হয়। হামলাকারীরা কমপক্ষে ২০ জিম্মি দুজন পুলিশ কর্মকর্তাকে হত্যা করে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ইসলামপন্থি উগ্রপন্থিদের সক্ষমতার চিহ্ন রেখে গেছে। যাবৎ তারা হত্যাকাণ্ডে সফল হয়েছে। তারা বেশির ভাগই ইসলামের সমালোচক ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের হত্যা করেছে।

পুলিশ বলেছে, শুক্রবারের হামলায় নিহতদের মধ্যে জন ইতালির নাগরিক, জন জাপানি,   জন বাংলাদেশি, একজন মার্কিনি একজন ভারতীয়। 

হামলা আরো বলে দেয় যে, বাংলাদেশের উগ্রপন্থিরা তাদের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিকীকরণ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ইসলামিক স্টেটের বিস্তার কমানোর চেষ্টা করছে। সেক্ষেত্রে ঘটনা একটি মূল উদ্বেগের বিষয়।