বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আযানের ধ্বনির চেয়ে কাকের কা কা শব্দ বেশি মধুর লাগতো ব্লগার সাংবাদিক মো: সাকিব আহমদ মুছা!

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

মসজিদ থেকে ভেসে আসা আযানের ধ্বনি ভীষণ অপছন্দ ব্লগার সাংবাদিক মো: সাকিব আহমদ মুছা'র। এর চেয়ে কাকের কা কা শব্দ  আমার কাছে বেশি মধুর লাগে। তাই আমি এই কথাটি আমার নিজ ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করলাম।

ভোরের কাককে অনুরোধ করেছি-ও কাক! তুই  খুব জোরে কা কা কর, যাতে মুয়াজ্জিনের আজানটা আর শুনা না যায়।

রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাংলাদেশের লাভ হবে ভারত পাকিস্থান যুদ্ধ হলে

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

ভারত পাকিস্থান যুদ্ধ হলে বাংলাদেশের লাভ হবে । তাই আমি এটা নিয়ে বেশ চিন্তিত। ভারত পাকিস্থান নিয়ে যুদ্ধ দেখতে চাই। কারন এখন বাংলাদেশ দখলে আছে ভারতের। আর যুদ্ধে পাকিস্থান জয় হলে ভারতের দখল থেকে মুক্ত হবে বাংলাদেশ।

সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফ্রান্স আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ২০১৬

ফ্রান্স আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ২০১৬ এর অনুষ্ঠান প্যারিসের পোর্ট দ্য পান্তা’র আবাসিক এলাকার এক স্থানীয় হল রুমে চলাকালে বিভিন্ন সোসালমিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে ছবিতে সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছ।18 09 16

রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আমি নিজেইতো একজন প্রবাসী

আমি নিজেইতো একজন প্রবাসী


লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

প্রবাস জীবন নিয়ে কি আর বলবো ভাই। কারন আমি নিজেইতো একজন প্রবাসী।

তবে আমার প্রবাস জীবনটা সবার চাইতে একদম আলাদা। ২০১১ সাল থেকে বাংলার গণমানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে পত্র-পত্রিকা, ব্লগ ও ফেইসবুক সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইডে আমার নিজের হাতের ডিজিটা লেখা পোষ্ট হতো।

বর্ষায় নদীর পানির স্রোত যেমন তার নিজের গতীতে চলে আমার লেখাও তেমনি মানুষের অধিকার আদায়ে সব রকমের সরকার দল ও বিরুধী দল সহ অন্যা দেশ বিরুধী কার্যকলাপে যে বা যারা লিপ্ত ছিল তাদের দাঙ্গা হাঙ্গামার ছবি ও লেখা-লেখি সহ  বিভিন্ন সামাজিক বেশ কিছু সাইডে নিয়মিত আমার মাধ্যমে প্রকাশ পাইতো।

২৬ নভেম্বর ২০১২ থেকে আমার জীবনে নেমে আশে রাতের আধারে বাতি না থাকলে যেমন অন্ধকার আমার অবস্থা টিক তেমনি। তখন কার সময় ছিলো বিএনপি জামায়াত ও আওয়া মীলীগের দেশের ক্ষমতার মসনদে বসার মুরগের লড়াই।

দেশ ও দেশের সাধারণ মানুষজনের জনমনে জামায়াত বিএনপি আওয়া মীলীগের ক্যাডার বাহিনীর আতংকে সর্ব সময় অস্তিরতা বিরাজ করছিলো। রাত পুহালে শুনা যেত পুলিশ ও বিরুধী দলের মধ্যে মিছিলকে কেন্দ্র করে গুলাগুলি এমনকি রাস্তায় পরে থাকতো একের পর এক লাশ আর কেউ বা গুলি বিদ্ধ হয়ে আহত অবস্থায় রাস্তার পাশে পড়ে থাকতো শত শত মানুষ। স্থানীয় জনতা দেখে আশপাশের ক্লিনিক গুলিতে গুলি বিদ্ধ আহত ব্যাক্তিদের সু-চিৎসার জন্য ডাক্তার গনের স্মরনা পন্ন করতেন।

এসব বিষয়ের কাঙ্খিত অনাকাঙ্খিত ঘটনা গুলি আমি মানবাধিকারের স্বার্থে বিভিন্ন ব্লগ পত্র-পত্রিকা ও ফেইসবুক সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইডে প্রকাশ করতে নিজেকে প্রতিনিয়ত ব্যাস্ত রাখতাম। তারপর থেকে সরকার দলের ও বিরোধী দলের উপর থেকে নেমে আশে আমার উপর একর পর এক জেল, জুলুম, নির্যাতন।

২৬ নভেম্বর ২০১২ সালের পর থেকে আমি তিন তিন বার সরকার দল ও বিরুধী  দলের দাঙ্গা হাঙ্গামার ছবি প্রকাশ করলে ও বেশ কিছু লিখনীয় অভিযোগে আমাকে গ্রেফতার দেখিয়ে  জেল হাজতে প্রেরন করা হয়। পুলিশি নির্যাতন থেকে দমন পিড়ন ও আমাকে জেল থেকে মুক্তি দিতে ব্যায় হতো আমার বাবার প্রচুর পরিমানের বড় অংকের টাকা।

পরে ১৪ই ফেব্রুয়ারী ২০১৫তে সিলেট বিএনপি জামায়াত ও আওয়া মীলীগ পাল্টা পাল্টি সংঘর্ষের  মানবতাবিরুধী বেশ কিছু ছবি ও লেখা সোসালমিডিয়ার জনপ্রিয় সাইড ফেইসবুক সহ ব্লগে আমার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। পরে ৩০ ফেব্রুয়ারী ২০১৫ ইং তারিখের একটি মামলায় আমাকে অভিযুক্ত করে আসামী করা হয়।

জেল ও নির্যাতনের ভয়ে ২৫ জুলাই ২০১৫ ইং তারিখে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে আমি বাধ্য হই। এমনকি আমি বাংলাদেশ ত্যাগ করারা ১৫দিন আগে  আত্যহত্যা করেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেলাম। 

প্রবাস জীবন : সব ছেড়ে বাঁচার আশায় প্রবাসে এসেও আদো কোন লাভ নেই। কারন বেঁচে থাকতে হলে লাগে অনেক কিছুর প্রয়োজন। যেমন কাজ কাজের কর্মসংস্থান থাকার জন্য চাই খোলামেলা আবহাওয়াতে বসবাসের বাসস্থান। কিন্তু নিজের দেশের মতো এখানে নাই তেমন একটা স্বাধীনতা।

আজ একবছর আমার প্রবাস জীবন পনের লক্ষ টাকা ব্যায়ের মাধ্যমে ইউরোপের ফ্রান্সে আমার বসবাসের বাসস্থান। কিন্তু না আমি খুশিনা আজ একবছর ধরে ইউরোপে থেকেও নাই কোন আমার ও আমার মতো আরোও অন্যান্যদের কাজ ও কাজের কোন কর্মসংস্থান। মাস শেষে মালিকের ঘর বাড়া ১৪০ ইউরো ও খাবারের বিল ১০০ ইউরো তাছাড়া চিকিৎসা কাপড় চোপড় বা অন্যান্য বিষয় বাদ দিয়ে দিলাম। এই সব বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে করতে আমি আজ একরকমের মানষিক রোগী দৈনিক রাত ১০০ পাওয়ারের ঘুমের ট্যাবলেট খাওয়া না ছাড়া আমার চোখে কোন ঘুম আসেনি।

শুধু তাই নয় চলতি মাসের মাস খানিক আগে মনের দু:খ প্রকাশ করতে না পেরে আত্যহত্যা করতে ক্যারলিন ও বেশ কিছু ঘুমের ট্যাবলেট খাই। আনুমানিক সপ্তাখানেক হসপিটালে অজ্ঞান অবস্থায় ছিলাম ভাগ্যক্রমে ফ্রান্স ডাক্তারদের সহযোগীতায় আবার বেঁচে গেলাম। একবার ভাবি দেশে চলে আসবো কিন্তু আসতে পারিনা আমার উপরে আছে দেশে বেশ কিছু মামলা।


আমার পরামর্শ হলো প্রবাসে যদি কেউ টাকা ইনকামের জন্য আসতে চান তাহলে দালালের খপ্পড়ে না পড়ে নিজে কম খরচের মাধ্যমে আসার চেষ্টা করবেন। আর তার চাইতে ভাল হবে যে, টাকা দিয়ে আপনি প্রবাসে আসতে চান সেই টাকা দিয়ে প্রবাসে না এসে নিজের দেশে কিছু করার চেষ্টা করবেন ও করলে প্রবাসের চাইতে ভালো হবে।  আশাকরী আমার বিষয়গুলি মনযোগ সহকারে পড়বেন ও বুঝবেন।

রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শুনেছি মসজিদের মুসল্লিরাই থাকে নাকি হত্যা করেছে।

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা


ইসকনে হামলার ঘটনা নিয়ে ইমাম আব্দুর রহমান তার ফেইসবুক পেইজএ ইসকনে মন্দিরে হিন্দু ও ধর্মপ্রান মুসলমান মুসল্লিদের মধ্যে হামলার ঘটনা প্রকাশ করেন । উক্ত ঘটনা নিয়ে ইমাম আব্দুর রহমান তার ফেইসবুক পেইজএ ইসকনে মন্দিরে হিন্দু ও মুসল্লিদের মধ্যে বেশ কিছু ঘটনা নিয়ে লেখা লিখির পর সিলেটের ওসমানীনগরের মসজিদ থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় আব্দুর রহমান ইমামের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় তার হাত-পা বাঁধা ছিল। বৃহস্পতিবার সকালে লাশটি উদ্ধার করা হয়। প্রশ্ন হল ইসকনের মন্দিরে হিন্দুদের ওপর হামলার পর যদি হিন্দুরা ইমাম আব্দুর রহমান-কে ফেইসবুকএ ঘটনার বিষয় লেখারপর ইসকনে হামলার প্রতিশুধ নিতে হিন্দুরা হত্যা করে ইমাম আব্দুর রহমান-কে। তাহলে আজ সিলেটের আলীম সমাজ অথবা ছাত্র সমাজ ও সিলেটের মুসলমানরা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে না। কার অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছে মুসল্লিরা। প্রশ্ন কেন আজ আপনাদের কোন প্রতিবাদ দেখছি না। তাহলে কি বুঝব নিজেদের মধ্যে সমস্যার কারনেই ফেইসবুক এর ইসকন মন্দির ঘটনার সম্পর্কে লেখক মসজিদের ইমাম কে ফেইসবুকএ শুনেছি মসজিদের মুসল্লিরাই থাকে নাকি হত্যা করেছে। আমি উক্ত ঘটনার পুরো সুষ্ঠ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।

সম্পাদক নোটব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো।  

শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ইমাম হত্যার ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটাতো বাংলাদেশের সিলেট

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

সম্পাদক নোটব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো।  

ইমাম হত্যার ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটাতো বাংলাদেশের সিলেট


আমরা কথায় কথায় বহু দিন থেকে শুনে আসছি দেখে আসছি বাংলাদেশ নব্বই ভাগ বিশ্বের ধর্ম প্রাণ অন্যতম মুসলমানদের প্রধান দেশ হিসাবে পরিচিতি তাহলে প্রশ্ন হল ইমাম হত্যার ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটাতো বাংলাদেশের সিলেট। এখানে প্রশ্ন আসে সিলেটে এতই লোক ধর্মপ্রাণ মুসলমান থাকতে একজন ধর্ম প্রাণ মসজিদের ইমামকে কেন বা কারা হাত-পা ব্যাঁধে তাও আবার গলায় দড়ি দিয়ে ফাঁসির মাধ্যমে হত্যা কারা হলো মসজিদের ইমামের দৌড় ফেসবুক পর্যন্ত ছিল। ইহুদি, নাসারাদের পরে এখন যুক্ত হলো ইসকন। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীস্টান, ইহুদী, নাস্তিক সবাই খারাপ, শুধু ১৫০ কোটি মুসলিমরা ভালো। তাও আবার এখন পর্যন্ত মুসল্লিদের ইমাম হত্যার কোন তেমন ব্যাপক পদক্ষেপ নাই।


ইসকনের মন্দিরে হামলা করেছে মুসল্লিরা, এখন দোষ হলো ইসকনের। আর লোকের আনাগুনাতে শুনেছি মসজিদের ইমাম খুব একটা ভালো মানুষ ছিলেন না চরিত্র সম্পর্কেও অনেক ভাজে মন্তব্য ফেইসবুক এবং ব্লগে শুনেছি। মসজিদের মুসল্লিদের নিজেদের মধ্যে হয়তো গন্ডগোলে ছিল বিদায় মুসল্লিরাই থাকে হত্যা করেছে বলে অনুমান করা যায় এমনকি ইসকনের উপর দায় চাপানোর চেষ্টা চালাচ্ছে


উল্লেখ্য ইসকনের মন্দিরে হামলা করেছে মুসল্লিরা, ইসকনের মন্দিরে হিন্দুরা এই হামলার প্রতিশুধ নিতে ফেইসবুক এর ইসকন মন্দির সম্পর্কে লেখক মসজিদের ইমাম কে হাত পা ব্যাধে গলায় দড়ি দিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করে প্রতিশুধ নিতে ধারনা করা যায় ইসকন মন্দিরের হিন্দুদের।


সিলেটের ওসমানীনগরে মসজিদ থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় আব্দুর রহমান নামে ঐ ইমামের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় তার হাত-পা বাঁধা ছিল। বৃহস্পতিবার সকালে লাশটি উদ্ধার করা হয়।



শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আমি ফাঁসি বিরুধী

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

আমি ফাঁসি বিরুধী, যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার পর ফ্রান্স আওয়ামী লীগের মিষ্টি বিতরণ। এটা আবার কোনটা, একটা জীবন্ত মানুষকে হত্যা করার পর মিষ্টি বিতরণ এটা কোন সভ্য সমাজের কাজ হতে পারেনা। কারন আমরা যে, যাই করি না কেন মীর কাসেম আলীও আমাদের মতো একজন রক্ত মাংসের জলন্ত প্রান ছিলেন।


সম্পাদক নোট: ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো।  

বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

গরু জবাই করে বাংলাদেশে ভিন্ন ধর্মের ধর্মাবলম্বীয় লোকজনদের প্রাণে আঘাত

গরু জবাই করে বাংলাদেশে ভিন্ন ধর্মের ধর্মাবলম্বীয় লোকজনদের প্রাণে আঘাত

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

সম্পাদক নোটব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো।  


গরু জবাই করে ঈদ-উল-আযহা'র নামে স্রষ্টার পৃথিবীতে ভিন্ন ধর্মের ধর্মাবলম্বীয় লোকদের প্রাণে আঘাত করা কি মুসলমানদের বড় দিন ঈদ-উল-আযহা'র গরু কোরবানী। কিছু দিন আগে যদিও বাংলাদেশে গরু জবাই করার ঘোর বিরুধীতা করেছিলেন বেশ কিছু হিন্দু ধর্মের ধর্মাবলম্বীয় লোকজন, কিন্তু কোথায় আদো সে গরু জবাই করার বিরুধীতার  প্রতিফল পায়নী বাংলাদেশের মুসলমানদের কাছ থেকে হিন্দুরা। তাহলে কি বুঝবো বাংলাদেশে হিন্দু  ধর্ম সহ অন্যান্য ধর্মের ধর্মাবলম্বীয় লোকজন আদো স্বাধীন না।  

মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের অভারভিলা'র থানায় পুলিশের কাছে একটি মাত্র সাধারণ ডাইরী।

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

আমার নিরাপত্তার জন্য শুধু মাত্র ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের অভারভিলা'র থানায় পুলিশের কাছে একটি মাত্র সাধারণ ডাইরী করছি । সমস্যা হলো আমাকে হামলা কারি জঙ্গীরা ছিলো অপরিচিত ও হামলাটা হয় ১৬ জুলাই ২০১৬ইং স্বরলিপি সাংস্কৃতিক শিল্পীগোষ্ঠীর অনুষ্ঠানে স্থান plage boulogne sur mer) নামক সমুদ্র সৈকতে রাতের অন্ধকারে তবে ওদের ছবি মাত্র প্রকাশ করছি। ঘটনার স্থলে ফ্রান্সের স্থানীয় পুলিশ দুইজন জঙ্গীকে গ্রেফতারও করে। কিন্তু দু:খের বিষয় কিছু প্রভাবশালী বাংলাদেশি লোকজন পুলিশের কাছ থেকে আমার বিষয়টা ওরা খতিয়ে দেখবে বলে আমাকে আক্রমন কারি অপরাধী ইসলামী জঙ্গীদের ছাড়িয়ে আনে। পুলিশ আমাকে বলছিল মামলা করার জন্য মামলা না করার কারন হলো উক্ত ঘটনার স্থান ফ্রান্সের বড়ার এলাকা অর্থাৎ আউট প্যারিস আর আমি থাকি প্যারিস। তাছাড়া আমি ফ্রান্সের ভাষা ও জানিনা পুলিশের অনেক প্রশ্নের জবাবদিহিও করতে পারি না। তাই আমি ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হলাম। তাদের টার্গেট ছিলো আমাকে হত্যা করা ভাগ্য ক্রমে আহত অবস্থায় প্রানে বাঁচলাম।

সম্পাদকনোটব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা'র নিজ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো।       

উক্ত ঘটনার পরের দিন সারাদিন আমি অপেক্ষা করি প্রভাবশালী বাংলাদেশীদের, যারা ফ্রান্স পুলিশের কাছ থেকে আমাকে আক্রমন কারি দুই জঙ্গীদের ছাড়িয়ে আনে। প্রভাবশালী কিছু সংখ্যাক বাংলাদেশীরা পুলিশকে বলছিল আমার পুরো ঘটনার বিষয়টা খতিয়ে দেখবে। কিন্তু না ঘটনা খতিয়ে দেখা তো দূরের কথা আমার কোন খোঁজ খবরও নেয়নি তারা। পরে আমি যখন পুরো ঘটনার নিউজ পাবলিষ্ট করি তখন আমাকে জঙ্গীরা একের পর এক ফেইসবুকএ কমেন্ট করে হুমকি দিতে থাকে ও নাম পরিচয় ছাড়া আরোও অন্যান্যরা ফেইসবুকএ কমেন্ট করে দেখা করার কথা বলে, এমনকি আমার মোবাইল নাম্বার চায়ও তারা। কিন্তু আমি তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা তাদের পরিচয় দিতে অন ইচ্ছুক। এমনকি শেষ পর্যায় ফেইসবুক থেকে তারা তাদের কমেন্ট গুলি মুছে ফেলে।

কিন্তু দু:খের বিষয় আজও পর্যন্ত আমি আমাকে হামলাকারীরার ছবি ছাড়া নাম পরিচয় আদো বলতে পারনী এমনকি এখন পর্যন্ত তার কোন ন্যায় বিচারও পাইনি।

কেউ দু:খ বুঝল না তিন তিন বার আত্যহত্যা করেও মরতে পারিনি।

কেউ দু:খ বুঝল না তিন তিন বার আত্যহত্যা করেও মরতে পারিনি।


লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

ঘটনা একদম সত্য, মুখে প্রকাশ করার মতো ভাষা জানা নেই আমার, তাই একটু লিখতে পারি বলে লিখার মাধ্যমে এটু হলেও নিজের ঘটে যাওয়া ঘটনা দু:খ সহিতে না পেরে ঘটনার অবস্থা প্রকাশ করলাম।

সম্পাদকনোটব্লগারসাংবাদিকসাকিবআহমদমুছা'নিজওয়েবসাইটথেকেপ্রকাশকরাহলো।    

একজন মানুষ একা আর কতো বাস্তবতার সাথে লড়বে। নতুন জীবন শুরু হবার পর থেকেই যখন মুক্তচিন্তার ধারা অনুযায়ী লিখনীয় কাজে মানব সেবায় নিজেকে মুক্তচিন্তার লেখা  শুরু করতেই চল্লাম টিক তখন ২০১১ সাল আমার জীবনে নেমে আসে অন্ধকারের ছায়ার মতো জেল-বন্ধি ভিন্ন রকমের মানুষি অমানবিক নির্যাতন।  তখন আমি আজকের চাইতে অনেক ছোট আমার  কিছুই করার ছিলনা। কারন আমি ছিলাম আমার বাবা-মার পরিবারে সব চাইতে বড় সন্তান।  এই পরিবারে আছেন শুধু আমার বয়স্ক বাবা আর মা। আমার উপর যখন একের পর এক মিথ্যা মামলা, জেল বন্দি ও অমানবিক মানুষি নির্যাতন এমনকি তখন আমার বাড়ি ও গ্রামের লোকজন সহ আশপাশের ইসলাম ধর্মীয় মৌলবাধির মানুষজন আমাকে ইসলাম বিরুধী লেখনীয় অভিযোগ এনে নাস্তিক বিধর্মী মর্মে উল্লেখ করে, তখন থেকে আমি বেশ কিছু  দিন-রাত এক ঘরে একাই বন্ধি ও জীবন যাপন করছিলাম, আশপাশের লোকজন যখন চিৎকার করে বলতো পুলিশ আসছে তখন আমি জানালার ফাখদিয়ে উকি দিয়ে চাইতাম আর ভয়ে আতংকে কাঁদতে থাকতাম। আমার মা আমাকে নির্যাতন থেকে বাঁচাতে ব্যার্ত হয়ে বার বার অসহায় হয়ে পাগলের মতো কান্নায় ভেঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়তেন। আমাকে গ্রেফতার করতে যখন পুলিশ বাহিনী আমার পুরো বাড়ী ঘিরে ফেলেন তখন পুলিশের হানা থেকে পালিয়ে যেতে আমি ব্যার্ত হলে এক পর্যায় পুলিশ বাহিনী আমাকে গ্রেফতার করেন। তখন আমার দেখামতে পুলিশি বাহিনীর আতংকে আমার বাবা বাড়ির পিছন দিক দিয়ে দৌড়ে পালান, কিন্তু আমার মা সেটা না করে আমি পুলিশি গ্রেফতারের হাতে থেকে দেখলাম আমার মা আমাকে বাঁচাতে ব্যার্ত হয়ে  আকূলাবদ্ধ হয়ে বারবার কান্নায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। আমার এই দু:খের দিনে কেউ একবারও পাশে দাড়ায়নি আমার বাবা- মা ছাড়া। আমি মো: সাকিব আহমদ মুছা তখন বোকার মতো নিজেই নিজের অবস্থা ধর্যের সাথে মোকাবেলা করতে লাগলাম।

শেষ মুহুর্তে প্রানে বাঁচতে ২৫ জুলাই, ২০১৫তে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে আমি বাধ্য হই। এমনকি ২৫ আগষ্ট, ২০১৬তে ফ্রান্সে-কে আমার  আশ্রয়ে এর প্রধান মানবাধিকারের নিরাপত্তার দেশ হিসাবে উপযুক্ত বসবাসের স্থান হিসাবে নির্ধারন করি।

মানুষ যখন তার বুক বাঁধা কষ্ট প্রকাশ করতে না পারে, তখন তার কি করা উচিত? বাংলাদেশ সহ ফ্রন্সের মানুষ জন আমার দুঁ:খ বুঝতে নারাজ। ফ্রান্স আমার দু:খ বুঝত কারন ফ্রান্স মানবাধিকারের দেশ। কিন্তু কারন হলো বেশকিছু দিন থেকে ফ্রান্সে অনেক লোক  মিত্য নির্যাতিত দেখিয়ে আশ্রনিয়ে ফ্রান্সের বিচারকগণদের মনের মধ্যে এটা একটা ফিলিমের মতো হয়ে গেছে। তাই সত্যিকারের নির্যাতিতরাও এখন ফ্রান্সের আশ্রয় থেকে বঞ্চিত। 

তবে আমার সব সময় এখন থেকে একটাই ধারনা আমি এখন পৃথিবীর শেষ মায়া ত্যাগ করে সব কিছুর মোকাবেলাই আত্যহত্যা মাধ্যমে ঘটাবো। এমনকি আমি তিন তিন বার আত্যহত্যা করেও মরতে পারিনী।

সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ইসকন মন্দিরে হামলার ভিডিও ফুটেজে যা দেখলাম


ইসকন মন্দিরে হিন্দুদের উপর ধর্মপ্রান মুসলমানদের হামলার ভিডিও ফুটেজে যা বেশ কিছু দেখলাম এটা নিশ্চই কষ্ট দায়ক। ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা ধর্মপ্রান অনেক বেশ কিছু সংখ্যাক মুসলমান সন্ত্রাসীকে আমাদের সনাক্ত করা সম্ভব, আশা করছি হিন্দুদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে আইন শৃংখলা বাহিনী ওদের সনাক্ত করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিবে।

জঙ্গী দ্বারা করে চলছ একের পর এক মুক্তমনার ব্লগার হত্যা

জঙ্গী দ্বারা করে চলছ একের পর এক মুক্তমনার ব্লগার হত্যা

ধর্মের পক্ষে কথা বল্লেই আস্তিক আর না বল্লেই নাস্তিক, আমি আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের সম্পর্কে লিখি, তাই বলে যদি আপনাদের ইসলাম রক্ষার দোই দেয়া জঙ্গীদের কাছে নাস্তিক হয়ে যাই তাতে কোন সমস্যা নাই আমার আর তোমরা তো মুসলমানদের ইসলাম চলে যায় বলে দেশে ক্ষমতায় আশার লোভে সাধারন মানুষের জন মনে আতংক সৃষ্টির লক্ষ্যে অস্তিতিশীল পরিবেশ বাস্তবায়ন করে ইসলাম রক্ষার ধোহাই দিয়ে জঙ্গী দ্বারা করে চলছ একের পর এক মুক্তমনার ব্লগার হত্যা। হত্যার পেশা বেঁচে নিছ।

সম্পাদকনোট: ব্লগারসাংবাদিকসাকিবআহমদমুছা'রনিজওয়েবসাইটথেকেপ্রকাশকরাহলো।               

রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জামায়াত শিবির নাম ধারি জঙ্গী সংগঠন

তদের মতো মুখোশ ধারি জামায়াত শিবির নাম ধারি জঙ্গী সংগঠনদের কারনে দেশ আজ অচল, তদের কাছে দেশ দেশের মানুষ আজ জিম্মী, তোমরা জামায়াত শিবির নাম ধারি জঙ্গী সংগঠন আসলে বলতে গেলে তোমরা কাপুরুষ।


সম্পাদক নোট: ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা' নিজওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা হলো।

শুক্রবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফ্রান্সে জঙ্গী হামলার শিকার হলেন ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা কিন্তু আদো তার কোন বিচার নেই।

বিগত 16 জুলাই , 016 ইং তারিখে ফ্রান্সের (সৈকত Boulogne) স্থানে , জঙ্গী হামলার শিকার হন মুক্তচিন্তার লেখক ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা. এছাড়া 011 সাল থেকে বাংলাদেশে জঙ্গীগোষ্ঠির চাপাতি দ্বারা হত্যা করা হয় বেশ কিছু মুক্তচিন্তার লেখক ব্লগার. ফ্রান্সের স্বরলিপি সাংস্কৃতিক শিল্পীগোষ্ঠীর অনুষ্ঠানে 16 জুলাই , আউলাকেশের অপরিচিত পাঁচজন যুবক এসে ফটোনিউজবিডি ডটকম ' প্যারিস প্রতিবেদক ব্লগার সাংবাদিক করেছেন মো : সাকিব আহমদ মুছা - কে ডেকে নিয়ে ইসলাম বিরুধী লেখার বেশ কিছু অভিযোগ এনে ছবি তুলার বাহানা করে কিছু কথা কাটাকাটির মাধ্যমে অঘ্যাত একস্থানে নিয়ে তাকে হত্যার উদ্যোশ্যে বেশ কিছু কিল , গুশি লাতি মারে মারতে শুরু করে এমনকি একপর্যায় আহত হয়ে মাঠিতে লুটিয়ে পড়েন ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা এমনকি বলতে থাকেন আমাকে বাঁচও আমাকে বাঁচও এই বলে চিৎকার করলে এক পর্যায় জুড়ো হতে থাকেন আশপাশরে বেশ কিছু স্থানীয় জনতা . জঙ্গীদের ইচ্ছা ছিল ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা - কে হত্য করা. কিন্তু ভাগ্যক্রমে স্থানীয় ফরাসী নাগরিকগণরা ব্লগার সাংবাদিক সাকিব আহমদ মুছা " চিৎকার শুনে উক্ত ঘটনার স্থানে এলে একপর্যায় ঘটনার দৃশ্য দেখে স্থানীয় ফরাসী নাগরিকগণ আকোলাবদ্ধ হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন. স্থানীয় ফরাসীদের সহযোগীতায় জঙ্গীদের হাত থেকে প্রানে বাঁচলেন ব্লগার সাংবাদিক করেছেন মো : সাকিব আহমদ . মুছা ঘটনার অনুসন্ধ্যানে বুঝাযায় ওরা আসলে বাংলাদেশী জঙ্গী নাগরিক আন্তর্জাতিক অপরাধ চক্রের ঘনিষ্টজন. তাদের ইচ্ছাছিলো ফটোনিউজবিডি ডটকম ' প্যারিস প্রতিবেদক ব্লগার সাংবাদিক সাংবাদিক করেছেন মো : সাকিব আহমদ মুছা - কে হত্যা করা ফ্রান্সে অস্তিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করা.

হত্যা করতে ব্যার্থ হয়ে পকেটের বেশ কিছু টাকা মোবাইল ফোন চিনিয়ে নেয়। এমনকি হাতের পঞ্চাশ হাজার টাকা দামের নিকন ক্যামের চিনিয়ে নেবার জন্য বেশ কিছু চেষ্টা করে ব্যার্ত হয়ে দুখণ্ড করে।


ঘটনার একপর্যায় ব্লগার সাংবাদিক মো: সাকিব আহমদ মুছা কান্নার চিৎকারে দু:খে দুখী হয়ে আতংকে কাঁদতে শুরু করেন ফরাসি নাগরিকগন আশপাশের লোকজন। এসময় স্থানীয় কর্তব্যরত পুলিশ বাহিনী এসে পুরো ঘটনার স্থান আশপাশের লোকজনের মনে শান্তি ফিরিয়ে আনেন। এমনকি উক্ত ঘটনার স্থল থেকে দুইজন বাংলাদেশী জঙ্গীকে ফ্রান্সের স্থানীয় পুলিশ বাহিনী গ্রেফতারও করেন।


শুধু তাই নয় উক্ত ঘটনার পর আমি যখন আমার খবরের কাগজে অর্থাৎ পুরো ঘটনার বিষয়ের নিউজ পত্র-পত্রিকায় পাব্লিস্ট করি তার পর থেকে আমাকে তারা অন্যান্যরা নাম পরিচয় না দিয়ে জঙ্গীরা ফেইসবুক বিভিন্ন আইডি থেকে তাদের সাথে দেখা করারা কথা বার বার বলে। কিন্তু আমি তাদের পরিচয় জানতে চাইলে পরিচয় দিতে না রাজ। এমন কি আমাকে আক্রমন কারি পাঁচ জনের মধ্যে কে আমাকে বেশি মারছে সেটাও জঙ্গীরা ফেইসবুকে উল্লেখ করছে তাদের ফেইসবুক এর স্ট্যাটাসেও প্রমান করে তারা যে আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল।


কিন্তু দু:খের বিষয় আজও পর্যন্ত আমার উপরোক্ত জঙ্গী হামলার বিষয়ের কোন বিচার পেলাম না। তাই আমি সব সময় আতংক নিয়ে চলা ফেরা করি। আমার ধারনা ওদের পিছনে বড় ধরনের কোন না কোন জঙ্গী সংগঠন আছে।



আমি সমস্থ সোসাল মিডিয়ার সাংবাদিক ব্লগার মানবাধিকারে ভাইদের প্রতি বিশ্বাসী। তাই আমি মনে করি আপনারা যদি আমার এই অভিযোগ খানা কোন সোসাল মিডিয়ার সাংবাদিক, ব্লগার মানবাধিকার সংগঠনের কর্মী, সদস্য বা বিশিষ্ট জন পান তাহলে আমি আশা করি আপনারা আমার এই উপরোক্ত বিষয়গুলির ন্যায় বিচার পাওয়ার লক্ষ্যে আমাকে একটু হলেও আপনারা যে যে ভাবে পারেন একটু হলেও সহ-যোগীতা করবেন।