শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৭

আল্লা ও নবীর বাণীঃ- ১১


তোমরা তবুও কি বলবে তালেবান, বোকো হারাম, আইসিসরা ইসলামকে বিকৃত করছে?
.
**আবূ হুরাইরা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ বলেছেনঃ তোমরা ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে লিপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এবং পাথরের আড়ালে লুকানো ইয়াহুদী সম্পর্কে উক্ত পাথর একথা না বলা পর্যন্ত কিয়ামত হবে না। হে মুসলিম! এই আমার আড়ালে ইয়াহুদী লুকিয়ে আছে, একে হত্যা কর। —(বুখারী. হাদীস নং ২৯২৬) 
**হে মুমিনগণ! ঐ কাফিরদের সাথে যুদ্ধ কর যারা তোমার আশে-পাশে অবস্থান করে, আর যেন তারা তোমাদের মধ্যে কঠোরতা পায়; আর জেনে রেখো যে, আল্লাহ পরহেযগারদের সাথে রয়েছেন। —(সূরা তাওবা৯, আয়াত ১২৩) 
**অতপর, যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যায় তখন ঐ মুশরিকদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর, তাদেরকে গ্রেপ্তার কর, তাদেরকে অবরোধ করে রাখো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিস্থলে তাদের সন্ধানে অবস্থান কর, অতপর যদি তারা তওবা করে নেয়, নামাজ আদায় করে এবং যাকাত দেয়, তবে তাহাদের পথ ছেড়ে দাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাপরায়ণ, পরম করুনাময়। —(সূরা তাওবা৯, আয়াত ৫)

সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৭

বাংলাদেশ সরকার সউদি পা-চাটা।


সউদি আরব নাস্তিকদের সন্ত্রাসী ঘোষণা দিয়েছে। 
বাংলাদেশ সরকার ব্লাসফেমী আইন করেছে।
সউদি আরব তাদের কল্পিত আল্লার 'ইমেজ' রক্ষায় বদ্ধপরিকর। 
বাংলাদেশ সরকার সউদি আল্লার ইমেজ রক্ষায় নাস্তিকদের জেলে ঢোকাচ্ছে।
সউদি পা-চাটা ইসলামিস্ট গুন্ডাবাহিনী বিশ্বজুড়ে নাস্তিকদের ওপর আক্রমন করছে।
বাংলাদেশ সরকার নাস্তিকদের হুঁশিয়ারী দিচ্ছে সীমা অতিক্রম না করবার। জেলের ভয় দেখাচ্ছে।
সউদি আরব ইসলামিক স্টেট বা ‌'দায়েশ' এর পেছনে অর্থ, অস্ত্র ঢালছে।
দায়েশ ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ তাদের পরবর্তী লক্ষ্য। প্যারিসের পরেই।
বাংলাদেশ সরকার ক্রমাগত অস্বীকার করছে বাংলাদেশে দায়েশের অস্তিত্ব।
সউদি সরকার ‌'সন্ত্রাস-বিরোধী' জোট করেছে। সেই জোটে ইরান, সিরিয়া, ইয়েমেন অনুপস্থিত।
বাংলাদেশ অতি আগ্রহের সাথে সেই জোটে অংশীদার হয়েছে।
সউদি আরবে ভিন্ন ধর্ম সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। কোন মন্দির, চার্চ নির্মান সম্ভব নয়। 
বাংলাদেশে মসজিদে গ্রেনেড হামলা এবং গুলি হয়েছে, শিয়াদের তাজিয়া মিছিলে বোমা বিষ্ফোরণ হয়েছে। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ওপর ক্রমাগত আক্রমন চলছে। দেশে হিন্দুদের সংখ্যা রাতারাতি নেমে গেছে। প্রতিদিনই বিবিধ মন্দিরে আক্রমন চলছে।
সউদি আরবে ব্লগ লেখার অপরাধে ব্লগার জেলে, বেত্রাঘাত নিয়তি। কবি জেলে ধর্মত্যাগের অপরাধে। সরকারী বিরোধী আন্দোলনকারীদের গন-শিরোচ্ছেদ নিয়মিত ঘটনা। 
বাংলাদেশে ব্লগার, প্রকাশক, বুদ্ধিজীবিরা আক্রান্ত হচ্ছে, হুমকি পাচ্ছে বিবিধ উপায়ে।
এ সবই বিচ্ছিন্ন ঘটনা।
বাংলাদেশ সুখে আছে, ভালো আছে।
বছরে একবার সমবেত সংগীতে জাতি জাগ্রত হয়।
রাজাকার নেড়েচেড়ে সরকার ভালোই দেশ এগিয়ে নিচ্ছে।
সামাজিক মাধ্যম বন্ধ করে দেয়, আবার খুলে দেয়। তারপরে সবার একাউন্টে ঢুকে পড়ার কল্পকাহিনী শোনায়।
বোকা বাঙালী সরকারের মুখপানে চেয়ে থাকে, নতুন নতুন বলদারগু পাবার আশায়।
বাংলাদেশ সুখে আছে, ভালো আছে। বিচ্ছিন্ন ঘটনায় সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, যাচ্ছে।
----- সাকিব আহমদ মুছা।

মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১৭

ইসলাম মানে রক্ত-রক্ত খেলাঃ

নবীর প্রথম স্ত্রী খাদিজার মেয়ের নাম ফাতেমা। ফাতেমার স্বামীর নাম আলী। মুহাম্মদের মৃত্যুর পর যারা ইসলাম রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তাঁদের বলা হয় খলিফা। আলী হলেন তাঁদের একজন এবং তিনি ছিলেন ইসলামের চতুর্থ খলিফা। ইসলামের প্রথম খলিফার নাম আবু বকর এবং তিনি ছিলেন মুহাম্মদের ছোট স্ত্রী আয়েশার পিতা। প্রসঙ্গত বলে রাখি, খলিফা শব্দের অর্থ - রাষ্ট্রপ্রধান এবং হযরত শব্দের অর্থ - সম্মানিত ব্যক্তি।
মুহাম্মদের মৃত্যুর পরের দিন থেকেই খলিফা নির্বাচনে বিরাট সমস্যা দেখা দেয়। নবীর মেয়ে ফাতেমার স্বামী আলী ছিলেন খলিফা হওয়ার অন্যতম দাবিদার। আবার মুহাম্মদের অন্য দুই মেয়ে রোকেয়া এবং কুলসুমকে বিয়ে করেছিলেন উসমান। তাই উসমানও খলিফা হওয়ার দাবি রেখেছিলেন।
ঘটনা এতই জটিল হয়ে ওঠে যে, হযরত মুহাম্মদ মারা গেলেন - এই কষ্টের ঘটনা থেকেও বড় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠল, কে হবে খলিফা অর্থাৎ রাষ্ট্রের প্রধান। এমন সময় উমর ঘোষণা দেন, আবু বকর হবেন ইসলামের প্রথম খলিফা। উমরের আবু বকরকে খলিফা ঘোষণার বিষয়টির চরম বিরোধিতা করল অনেকেই, যাদের দু'জন হলেন নবীর মেয়ে ফাতেমা এবং তার স্বামী আলী। মূলত এই বিরোধিতা থেকেই জন্ম নেয় শিয়া-সুন্নি মতবাদ। আলীর পক্ষে যারা ছিলেন, তাঁরা হলেন শিয়া।
নবীর সব থেকে কনিষ্ঠ স্ত্রী আয়েশার পিতা অর্থাৎ ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর রাষ্ট্রের প্রধান হওয়ার পর নির্দেশ দিলেন নবীর মেয়ে ফাতেমা এবং তার স্বামী আলীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের। আলী পালিয়ে ছিলেন, কিন্তু আহত হয়ে মারা গেলেন ফাতেমা। প্রিয় পাঠক, প্রসঙ্গত বলে রাখি, এই ঘটনা ঘটেছিল নবীর মৃত্যুর এক বছরের মধ্যে। তাহলে দেখুন, ইসলামের প্রথম থেকেই নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা ছিল।
ইসলামের প্রথম চার খলিফার মধ্যে তিনজন নিহত হয় নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলার কারণে। এমনকি মজার বিষয় হল, ইসলামে উটের যুদ্ধ নামে একটি যুদ্ধের ইতিহাস আছে। এই যুদ্ধটি হয়েছিল নবীর ছোট স্ত্রী আয়েশা এবং নবীর মেয়ের জামাই আলীর মধ্যে।
খলিফা আলী, খলিফা উসমান, খলিফা উমর সবাই নিজেদের মধ্যে কোন্দলের ফলে খুন হন। মুহাম্মদের সব থেকে কাছের মানুষ ছিলেন মুয়াবিয়া, তাঁর পুত্রের নাম ইয়াজিদ। তিনিও মুসলমান ছিলেন, অথচ নির্মম সত্য হলো - মুহাম্মদের বংশের সবাই মারা যায় ইয়াজিদের হাতে।
ইসলামের বিশাল ইতিহাসের এই কথাগুলি সহজভাবে বলার চেষ্টার কারন হল, যাঁরা মনে মনে করেন, দেশে ইসলামী শাসন কয়েম হলেই দেশ সম্পূর্ণ শান্তিতে থাকবে, তাঁরা আসলে বিশাল ভুলের মধ্যেই আছেন। ইসলামের ইতিহাসের শুরু থেকেই থেকেই এক ইসলামী জাত জাত অন্য ইসলামী জাতকে পছন্দ করতো না, যা আজও আছে। যে কারণে আজও পাকিস্তানে, ইরাকে, সিরিয়ায় শিয়া মসজিদে সুন্নি বোমা ফাটায়, সুন্নি মসজিদে ওয়াবি তাণ্ডব চালায়। এমনকি সৌদি আরবেও বোমা হামলা হয়।বাংলাদেশেও সেইদিন খুব দূরে নয়। ----- সাকিব আহমদ মুছা।


সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৭

আল্লাহ সর্বশক্তিমান হলে তো নিজেই মসজিদ ভাঙা ঠেকাতেন

কটূক্তি  – মুসলিম অধ্যুষিত বেশিরভাগ দেশেই বিধর্মীদের মূর্তি বা উপাসনালয় ভেঙে ফেলা হয়েছে এখনো হচ্ছে। অন্য ধর্মের প্রতি সহনশীলতা এত কম কেন?
দাঁত ভাঙা জবাবঃ যারা অন্ধবিশ্বাসে আক্রান্ত তাদের চোখ খুলে দেবার জন্য এ ছাড়া আর কোনো পথ আছে কি? কখনো দেখেছেন ওদের কথিত দেবতারা এসব ঠেকাতে পেরেছে? বরং এর পূজারীরাই ঠেকাতে চেষ্টা করেছে। এতেই প্রমানিত হয় কথিত দেবতাদের কোন শক্তি নেই।
কটূক্তি  – কোথায় কোন মসজিদ ভাঙলে মুসলিমরা প্রতিবাদ করে কেন? তাঁরা কেন আল্লাহর প্রতিরোধের আশায় বসে থাকে না? আল্লাহ সর্বশক্তিমান হলে তো নিজেই মসজিদ ভাঙা ঠেকাতেন।
দাঁত ভাঙা জবাবঃ মহান আল্লাহ মানুষকে তাঁর খলিফা অর্থাৎ প্রতিনিধি হিসাবে দুনিয়ায় রেখেছেন। অবশ্যই আল্লাহ সর্বশক্তিমান। কিন্তু কতিপয় বিধর্মীদের কাছে তিনি নিজ শক্তির পরীক্ষা দিবেন না। এর জন্য মুসলিমদের ঈমানী শক্তিই যথেষ্ট।
----- সাকিব আহমদ মুছা।

বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৭

মৌলবাদীদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন ওয়াশিকুর বাবু

লেখক সাকিব আহমদ মুছা:- ওয়াশিকুর বাবু। একজন মুক্তমনা অনলাইন একটিভিস্ট। তার ভিন্নমতের জন্য মৌলবাদীদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন। তার হত্যার পর প্রায় দুই বছরের মতো কেটে গেছে। বাবুর কথা হয়তো আজ আমরা অনেকেই ভুলে গেছি। বাবুর হত্যার কোন বিচার হয় নি আজো। তাই বাবুর হত্যার বিচারের দাবিতে আমি ৫ জানুয়ারী ২০১৭ লিখতে চলেছি  ফেইসবুক আর ব্লগে। শুধু বাবুর জন্য না বাবুর মত এরকম আরো অনেক কলম যোদ্ধাদের জন্য যারা বাবুর মতই শিকার হয়েছেন নৃশংসতার। আমরা সবাই একত্রিত হলে অবশ্যই সম্ভব হবে বাবু হত্যার সুবিচা্র পাওয়া।

বুধবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৭

কেউ দু:খ বুঝল না তিন তিন বার আত্নহত্যা করেও মরতে পারিনি

কেউ দু: বুঝল না তিন তিন বার আত্নহত্যা করেও মরতে পারিনি


প্যারিস, ফ্রান্স থেকে;
লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা:

ঘটনা একদম সত্য, মুখে প্রকাশ করার মতো ভাষা জানা নেই আমার, তাই একটু লিখতে পারি বলে লিখার মাধ্যমে এটু হলেও নিজের ঘটে যাওয়া ঘটনা দু: সহিতে না পেরে ঘটনার অবস্থা প্রকাশ করলাম। একজন মানুষ একা আর কতো বাস্তবতার সাথে লড়বে। নতুন জীবন শুরু হবার পর থেকেই যখন মুক্তচিন্তার ধারা অনুযায়ী লিখনীয় কাজে মানব সেবায় নিজেকে মুক্তচিন্তার লেখা শুরু করতেই চল্লাম টিক তখন ২০১১ সাল আমার জীবনে নেমে আসে অন্ধকারের ছায়ার মতো জেল-বন্ধি ভিন্ন রকমের মানুষি অমানবিক নির্যাতন। তখন আমি আজকের চাইতে অনেক ছোট আমার কিছুই করার ছিলনা। কারন আমি ছিলাম আমার বাবা-মার পরিবারে সব চাইতে বড় সন্তান। এই পরিবারে আছেন শুধু আমার বয়স্ক বাবা আর মা। আমার উপর যখন একের পর এক মিথ্যা মামলা, জেল বন্দি অমানবিক মানুষি নির্যাতন এমনকি তখন আমার বাড়ি গ্রামের লোকজন সহ আশপাশের ইসলাম ধর্মীয় মৌলবাধির মানুষজন আমাকে ইসলাম বিরুধী লেখনীয় অভিযোগ এনে নাস্তিক বিধর্মী মর্মে উল্লেখ করে, তখন থেকে আমি বেশ কিছু দিন-রাত এক ঘরে একাই বন্ধি জীবন যাপন করছিলাম, আশপাশের লোকজন যখন চিৎকার করে বলতো পুলিশ আসছে তখন আমি জানালার ফাখদিয়ে উকি দিয়ে চাইতাম আর ভয়ে আতংকে কাঁদতে থাকতাম। আমার মা আমাকে নির্যাতন থেকে বাঁচাতে ব্যার্ত হয়ে বার বার অসহায় হয়ে পাগলের মতো কান্নায় ভেঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়তেন। আমাকে গ্রেফতার করতে যখন পুলিশ বাহিনী আমার পুরো বাড়ী ঘিরে ফেলেন তখন পুলিশের হানা থেকে পালিয়ে যেতে আমি ব্যার্ত হলে এক পর্যায় পুলিশ বাহিনী আমাকে গ্রেফতার করেন। তখন আমার দেখামতে পুলিশি বাহিনীর আতংকে আমার বাবা বাড়ির পিছন দিক দিয়ে দৌড়ে পালান, কিন্তু আমার মা সেটা না করে আমি পুলিশি গ্রেফতারের হাতে থেকে দেখলাম আমার মা আমাকে বাঁচাতে ব্যার্ত হয়ে আকূলাবদ্ধ হয়ে বারবার কান্নায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। আমার এই দু:খের দিনে কেউ একবারও পাশে দাড়ায়নি আমার বাবা- মা ছাড়া। আমি মো: সাকিব আহমদ মুছা তখন বোকার মতো নিজেই নিজের অবস্থা ধর্যের সাথে মোকাবেলা করতে লাগলাম। শেষ মুহুর্তে প্রানে বাঁচতে ২৫ জুলাই, ২০১৫তে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে আমি বাধ্য হই। এমনকি ২৫ আগষ্ট, ২০১৬তে ফ্রান্সে-কে আমার আশ্রয়ে এর প্রধান মানবাধিকারের নিরাপত্তার দেশ হিসাবে উপযুক্ত বসবাসের স্থান হিসাবে নির্ধারন করি। মানুষ যখন তার বুক বাঁধা কষ্ট প্রকাশ করতে না পারে, তখন তার কি করা উচিত? বাংলাদেশ সহ ফ্রন্সের মানুষ জন আমার দুঁ: বুঝতে নারাজ। ফ্রান্স আমার দু: বুঝত কারন ফ্রান্স মানবাধিকারের দেশ। কিন্তু কারন হলো বেশকিছু দিন থেকে ফ্রান্সে অনেক লোক মিত্য নির্যাতিত দেখিয়ে আশ্রনিয়ে ফ্রান্সের বিচারকগণদের মনের মধ্যে এটা একটা ফিলিমের মতো হয়ে গেছে। তাই সত্যিকারের নির্যাতিতরাও এখন ফ্রান্সের আশ্রয় থেকে বঞ্চিত। তবে আমার সব সময় এখন থেকে একটাই ধারনা আমি এখন পৃথিবীর শেষ মায়া ত্যাগ করে সব কিছুর মোকাবেলাই আত্যহত্যা মাধ্যমে ঘটাবো। এমনকি আমি তিন তিন বার আত্যহত্যা করেও মরতে পারিনী।