
ঘটনার শিকার আখলাক আহমদ চৌধুরী জানান, তার বাড়িতে দুটি অংশ। রাত ৩ টার দিকে পেছনের গ্রীল ভেঙে ডাকাত দল বাড়িতে ঢুকে। ১০/১২ জনের ডাকাতরা ওই রুম থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা ও ৮ ভরি স্বর্ণ লুট করে। এসময় পাশের রুম থেকে তার ছেলে এলাকার লোকজনকে ও পুলিশে খবর দেয়। ফোনে খবর দেওয়ার বিষয়টি টের পেয়ে ডাকাতরা অপারেশন না করেই পালিয়ে যায়। ডাকাতদলের সবাই মুখোশধারী ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল।
জৈনপুর গ্রামের আবদুছ ছালাম জানান, রাত সাড়ে ৩ টা থেকে ফজরের নামাজের আগ পর্যন্ত তার বাড়িতে ডাকাতি হয়। ৬-৭ জনের ডাকাতরা গ্রীল ভেঙে বাড়িতে ঢুকে ধারালো অস্ত্রের মুখে পরিবারের সবাইকে জিম্মি করে ফেলে। তারা নগদ ২ লাখ টাকা ও ৮ ভরি স্বর্ণসহ ল্যাপটপ মোবাইল নিয়ে গেছে। ডাকাতদের সবাই অজ্ঞাত মুখোশধারী ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। ছালাম বলেন, তার কিছু কাগজপত্রের ফাইলও ডাকাতরা তছনছ করেছে। তিনি এখনো জানেন না, সেখান থেকে কোনো কাগজ নিয়েছে কি না। পরে দেখবেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আবদুছ ছালাম জানান, তার বিরুদ্ধে দুদকের জালিয়াতি মামলা আছে। তবে, তিনি কাউকে ফাঁসাতে ঘটনা সাজাননি। এটি একটি স্বাভাবিক ডাকাতির ঘটনা।
এদিকে, খবর পেয়ে এসএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) জেদান আল মূসা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) জেদান আল মূসা বলেন, আখলাক চৌধুরীর বাড়ির ডাকাতির ঘটনাটি সঠিক। তবে, ছালামের বাড়ির ডাকাতির ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে পুলিশ। সাংগযাহকারী আলোক চিএ সাকিব আহমদ মুছা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন