সময়বার্তা২৪ ডটনেট: মাহবুবুল হক আসন্ন ৩০ ডিসেম্বরের পৌর নির্বাচনে সিলেট বিভাগে ইসলামি দল সমূহের মেয়র প্রার্থীদের বিজয়ের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।শীত ও ঘন কুয়াশা উপেক্ষা করে প্রার্থীরা দিনভর ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।নাগরিকদের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি ও নির্বাচনী ইশতেহার শুনাচ্ছেন।এবারের পৌরসভার স্থানীয় নির্বাচনে জাতীয় নির্বাচনের আমেজ পরিলক্ষিত হচ্ছে। পৌর এলাকায় ভোটারদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দিপনা ও জমজমাট অবস্থা রয়েছে।শেষ মূহুর্তের নির্বাচনী প্রাচরণায় সোমবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত প্রার্থী ও সমর্থকরা খাওয়া-নাওয়া বাদ দিয়ে নির্ঘুম সময় পাড় করছেন।সোমবার রাত ১২ টার পর নির্বাচনের প্রচারণার শেষ সময়। তাই গণসংযোগে ঝাপিয়ে পড়ছেন।সিলেট বিভাগের চারটি পৌরসভায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও খেলাফত মজলিস দলীয় একক প্রার্থী দিয়েছে।জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম অভ্যন্তরিন কোন্দলের কারণে কোথাও প্রার্থী দেয়নি।২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক খেলাফত মজলিস জোটের প্রার্থী থাকলে ও এককভাবে সিলেটের ৩টি পৌরসভায় নিজস্ব প্রার্থী দিয়েছে।২০ দলীয় ও মহাজোটের বাইরে থাকা বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দলীয় একজন মেয়র প্রার্থী দিয়েছে সিলেটের কানাইঘাট পৌরসভায়।জানা যায়,আল্লামা মুশাহিদ বাইয়মপুরি রহ. স্মৃতিবিজড়িত কানাইঘাটে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মনোনিত প্রার্থী হাফিজ ইসলাম উদ্দিন ব্যক্তিগত ক্লিন ইমেজ ও পারিবারিক ঐতিহ্যের কারণে অন্যান্য প্রার্থী থেকে ভোটের অংকে এগিয়ে আছেন।এদিকে, জকিগন্জ পৌরসভায় খেলাফত মজলিসের মেয়র প্রার্থী মুহাম্মদ জাফরুল ইসলাম ও গোলাপগন্জে আমিনুল ইসলাম আমিনের ভোটের মাঠ অনেক ভালো।খেলাফত মজলিসের আরেক মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মৌলভীবাজারের কমলগন্জ পৌরসভায় ভোটের হিসাবে এখনো এগিয়ে আছেন।বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের রিক্সা ও খেলাফত মজলিসের দেয়াল ঘড়ি জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকার কারণ হিসাবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন,ক্ষমতাসীনরা হেফাজতের আন্দোলনে আলেমদের অত্যাচার ও নির্মম হত্যার কারণে ও বিএনপি পেট্রোল বোমার সংস্কৃতি চালু করে মানুষ মারার কারণে জনগণ ইসলামি দলের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। রিপোর্টার আলোক চিএ সাকিব আহমদ মুছা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন