ফ্রান্সের
ডাক্তার গণের
প্রতি আমি
চীর কৃতঘ্য
ডাক্তার গণদের সাথে আগে কখনো আমার দেখা হয়নি। ফোনে কথা হয়নি। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস এর গার্দনর্দ এক বাংলাদেশী পথচারি ব্যাক্তির সাথে দেখা হলে আমার চিকিৎসা বিষয়ে কতো পকোতন করতে লাগলাম তখন তিনি আমাকে কমেড হাসপাতাল এর সন্ধ্যান দিলেন যেখানে বিনামূল্যে সু-চিকিৎসা হয়। ২০১৫ এর মাঝামাঝি থেকে আমি কমেড হাসপাতালের মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে শুরু করি। এরপর কমেড হাসপাতাল এর ডাক্তার মুরির কাছ থেকে আমার শারিরিক ও মানষিক রোগের চিকিৎসা চলে। একপর্যায় আশা যাওয়ার মধ্য দিয়ে কয়েক বাক্য মোবাইল নাম্বার লেনদেন তাই একটি নাম্বার ছাড়া লোকজনকে বলার মত কোন স্মৃতি আমার কাছে নেই। সর্বশেষ যোগাযোগ ওই নাম্বার। যেখানে লেখা ছিলো সেবায় কমেড হাসপাতাল আমার জন্য একটা আইডিও খোলা হয়েছে, যদি নিয়মিত আশি তাহলে তিনি খুশি হবেন।
ডাক্তার মুরির চিকিৎসা দেখে আমি প্রথমে অনেকটা খুশি হয়েছি।
তারদের অফিসিয়াল নাম্বার পেয়ে আমারও পরান খুশি হয়েছিল। চিকিৎসার শুরু থেকে ডাক্তার মুরির নিয়মিত রোগী ছিলাম আমি সাকিব আহমদ মুসা।
বিশেষত এবং সচলায়তন কমেড এর প্রতি আমার এক ধরনের মনে মনে সম্মান জাগতো। কমেড কে এক ধরনের বাপের বাড়ি মনে করতাম। মনে হতো আমার তাদের চিকিৎসায় কমে য়াবে পরবর্ততীতে কমেড হাসপাতাল এর চিকিৎসায় আমি সুস্থ না হতে পারায় কমেড হাসপাতাল এর ডাক্তার মুরি আমাকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের ক্যাতসিমার একটি সাইকেটিক হাসপাতালে পাটানো হ্য়। আপাতত আমি ক্যাতসিমায় সাইকেটিক বিভাগে আছি।
ক্যাতসিমার সাইকেটিক হাসপাতালের ডাক্তার গণ আমাকে সুস্থ করার জন্য খুবই মনযোগী। আমি
ক্যাতসিমার সাইকেটিক বিভাগে সপ্তাহে একদিন যাই। এমনকি আমি সেখানে না গেলে ডাক্তার গণ আমাকে ফোন করে নেন। তাই আমি চির কৃতঘ্য। এখানে আছেন যেমন ডক্তর কোজু, ডক্তর বেলাইদ ও নার্স সহ প্রমূখ।
ডাক্তার গণদের সাথে আগে কখনো আমার দেখা হয়নি। ফোনে কথা হয়নি। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস এর গার্দনর্দ এক বাংলাদেশী পথচারি ব্যাক্তির সাথে দেখা হলে আমার চিকিৎসা বিষয়ে কতো পকোতন করতে লাগলাম তখন তিনি আমাকে কমেড হাসপাতাল এর সন্ধ্যান দিলেন যেখানে বিনামূল্যে সু-চিকিৎসা হয়। ২০১৫ এর মাঝামাঝি থেকে আমি কমেড হাসপাতালের মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে শুরু করি। এরপর কমেড হাসপাতাল এর ডাক্তার মুরির কাছ থেকে আমার শারিরিক ও মানষিক রোগের চিকিৎসা চলে। একপর্যায় আশা যাওয়ার মধ্য দিয়ে কয়েক বাক্য মোবাইল নাম্বার লেনদেন তাই একটি নাম্বার ছাড়া লোকজনকে বলার মত কোন স্মৃতি আমার কাছে নেই। সর্বশেষ যোগাযোগ ওই নাম্বার। যেখানে লেখা ছিলো সেবায় কমেড হাসপাতাল আমার জন্য একটা আইডিও খোলা হয়েছে, যদি নিয়মিত আশি তাহলে তিনি খুশি হবেন।
ডাক্তার মুরির চিকিৎসা দেখে আমি প্রথমে অনেকটা খুশি হয়েছি।
তারদের অফিসিয়াল নাম্বার পেয়ে আমারও পরান খুশি হয়েছিল। চিকিৎসার শুরু থেকে ডাক্তার মুরির নিয়মিত রোগী ছিলাম আমি সাকিব আহমদ মুসা।
বিশেষত এবং সচলায়তন কমেড এর প্রতি আমার এক ধরনের মনে মনে সম্মান জাগতো। কমেড কে এক ধরনের বাপের বাড়ি মনে করতাম। মনে হতো আমার তাদের চিকিৎসায় কমে য়াবে পরবর্ততীতে কমেড হাসপাতাল এর চিকিৎসায় আমি সুস্থ না হতে পারায় কমেড হাসপাতাল এর ডাক্তার মুরি আমাকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের ক্যাতসিমার একটি সাইকেটিক হাসপাতালে পাটানো হ্য়। আপাতত আমি ক্যাতসিমায় সাইকেটিক বিভাগে আছি।
ক্যাতসিমার সাইকেটিক হাসপাতালের ডাক্তার গণ আমাকে সুস্থ করার জন্য খুবই মনযোগী। আমি
ক্যাতসিমার সাইকেটিক বিভাগে সপ্তাহে একদিন যাই। এমনকি আমি সেখানে না গেলে ডাক্তার গণ আমাকে ফোন করে নেন। তাই আমি চির কৃতঘ্য। এখানে আছেন যেমন ডক্তর কোজু, ডক্তর বেলাইদ ও নার্স সহ প্রমূখ।