রবিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

ইসলামী পন্ডিতেরা মুরগির পায়খানা খাওয়ার মত সম্পর্ক

ইসলামী পন্ডিতেরা মুরগির পায়খানা খাওয়ার মত সম্পর্ক

সাকিব আহমদ মুছা, প্যারিস থেকেঃ আজ আমরা জানব- ইসলাম ধর্মের একটি বিরাট বৈজ্ঞানিক নিদর্শন কম বেশি আমরা অনেকেই জানি যে, মানুষের বিচার করার ক্ষমতা ভাল মন্দ কাজ করার প্রবনতা থাকে ব্রেইনে অর্থাৎ ব্রেইনের দ্বারাই একটি মানুষ ভাল মন্দের দিকে পরিচালিত হয় বা শয়তানী ভাল চিন্তাধারা,প্রবনতা মাথাতে ব্রেইনের মধ্যে থাকে এখন যদি কেও বলে যে, মানুষের বিচার করার ক্ষমতা,ভাল খারাপ করার প্রবনতা,মানুষের পরিচালন ক্ষমতা-- থাকে হাটুতে, তাহলে তাকে মহা বিজ্ঞানী বলে সিকৃত দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই ঠিক তেমনই ইসলামের মহাবিজ্ঞানী আমাদের মুহাম্মাদ উনি ছিলেন আল্লা নামক সর্ববিজ্ঞানীর সাগরেদ বা শীর্ষ আল্লা নামক সর্ববিজ্ঞানী উনি আমাদের মহাবিজ্ঞানী মুহাম্মাদ চাচাকে বুকের ভিতর ব্রেইন ক্ষমতা,পরিচালন ক্ষমতা দিয়েছিলেন তারমানে মাথার ভিতরে ব্রেইনে না ।এক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি অনেকটা্ই তার হাটুতেই ব্রেইন ক্ষমতা ছিল এটাই এখনকার বর্তমান বিজ্ঞানীরা মেনে নিয়েছেন এবং আল্লা নামক সর্ববিজ্ঞানীকে সর্ব সম্মানে ভূষিত করেছেন

কিন্তু বর্তমানে ইসলামী পন্ডিতেরা মুরগির পায়খানা খাওয়ার মত সম্পর্কের যুক্তি দিয়ে মানুষের শুক্র বা বীর্য নির্গতের স্থান বুক্ষপাজর মেরুদন্ডে করে কুরানের ভুল আয়াতকে সঠিক প্রমান করেছে ।।।।।।।।।।
এবার আসি মুহাম্মাদের বুকের ভিতরে থাকা শয়তানী ভাল চিন্তাধারা এবং চলার প্রবনতা নিয়ে, যাহা একাধিক বার যমযমের পানি দিয়ে পরিষ্কার করা হয়েছিল এবং যেটা মাথাতে ব্রেইনের মধ্যে থাকা উচিত ছিল ।যাইহোক তার বুকের ভিতরে ছিল এই জন্য আমার মাথা ব্যাথা নেই কিন্তু যদি বলা হত এটা হাটুর ভিতরে ছিল তবুও ইসলামী পণ্ডিতরা এটা সঠিক প্রমান করেই ছাড়ত তাই ইসলামী পণ্ডিতদের যুক্তি থেকে বলা যায় যে, শয়তানী ভাল চিন্তাধারা এবং চলার প্রবনতা মুহাম্মাদের হাটুতে ছিল (প্রমানিত)



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন