সোমবার, ১৬ মে, ২০১৬

খাদ্যমন্ত্রী এড, কামরুল ইসলামর সম্মানে সংবর্ধনা



খাদ্যমন্ত্রী এড, কামরুল ইসলামর সম্মানে সংবর্ধনা

সাকিব আহমদ মুছা, প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে :– সবুজ শ্যামল দ্বীপ বেষ্টিত মায়াভরা রূপরেখার মধ্যমায়ের দেশ বাংলাদেশ।

যদিও আজ লাল আর সবুজ দিয়ে আলোচিত বিশ্বের মানচিত্রে সর্বক্ষেত্রে স্বাধীন জাতীয় পতাকাবাহী বাংলাদেশ।


তারপরও কেন আজ আমরা স্বাধারণ জনগণ স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে নড়তে পারছিনা। এদিকে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া ডিজিটাল সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নগুলী যখন তারই উত্তরসুরী সু-যোগ্য কন্যা বর্তমান বাংলাদেশ সফল  দেশ নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দেয়া জাতীর কাছে না না উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডের অঙ্গীকার ইতি মধ্যে যদিও সত বাধা, বিগ্ন, ব্যাস্ততা, ডিঙ্গীয়ে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছেন। এমন কি তার বাকী অসমাপ্ত জাতীকে দেয়া না না অঙ্গীকার পূরন করতে গেলে তার টিক মুহুর্তেই পূর্ব প্লান অনোযায়ী জামায়াত বি এন পির এজেন্ডারা প্রতিহিংসার রাজনীতির বাধা গ্রস্থর শিকার হয়ে দাড়ায়। 


আর যার কাথা না বল্লেই নয়, যদিও সবার যানা শুনা মানবতার প্রধান শিল্প সাহিত্যের দেশ ফ্রান্স, আর এই ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের Place des Fetes এলাকার এক রেস্তোরায় গতকাল রবিবার সন্ধ্যা আনুমানিক এক সাত ঘটিকায় অনুষ্ঠান চলাকালে গনপ্রজাতন্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় খাদ্য মন্ত্রী এড, কামরুল ইসলাম এর বক্তব্যে বলেন ১৯৭১ সালে যারা হত্যা, দর্শন, গণ-নির্যাতন আর মানবতা বিরুধী কাজ করছে আমরা তার শীর্ষ নেতৃবৃন্ধের বিচার করছি।


ইতি মধ্যে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া  উত্তরসুরী তারই সু-যোগ্য কন্যা বর্তমান বাংলাদেশ সফল  দেশ নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পাচ জনের ফাসিও হয়েছে। আর বাকী ২-১ শীর্ষ নেতৃবৃন্ধের রায় কার্যকর হলে আমরা তারও বিচার শিঘ্রই শেষ করবো।
  
এদিকে যদিও যুদ্ধপরাধের রায় ঠেকাতে পশ্চিমা বিশ্বের বাধা ছিলো আমরা তা প্রত্যাখান করে আন্তর্জাতিক মানের বিচার বিশ্লেষনের মধ্যদিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতীকে কলঙ্ক মুক্ত করতে বিচার করছি।


এসময় মাননীয় খাদ্য মন্ত্রী এড, কামরুল ইসলাম উপস্থিতি সভায়  নেতৃবৃন্দের প্রশ্নের জবাবে তার বক্তৃতায় আরো বলেন- মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর ফাসিতে যদিও তুরস্কের কোটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করছে বা করলে তর সাথে পাকিস্তানও বিচ্ছিন্ন করলে এতে বাংলা দেশের তেমন একটি প্রভাব পড়বে বলে আমার ধারনা হয় না।

মন্ত্রী এড, কামরুল ইসলামর বক্তব্যে আরো বলেন পাকিস্তান সংসদে নিজামীর রায়ের বিরুদ্ধে কড়া সমালোচনা করছে এমনকি পাকিস্তানী একটি জঙ্গী গোষ্ঠী বাংলাদেশে জামায়াতকে বাচাতে তারা ব্যাপক ততপর হয়ে উঠেছে। এমনকি বেগম খালেদাজিয়াও জামায়াত, আই এস আই, আনসারুল্লাহ বাংলাটিম, হরকাতুল জিহাদ, মৌলবাদী সংগঠনের সম্পৃক্ততা থেকে বের হয়ে আসতে পারতেছেন না। কেননা জামায়াত, আই এস আই, আনসারুল্লাহ বাংলাটিম, হরকাতুল জিহাদ, মৌলবাদী সংগঠন বাংলাদেশের একটি বড় শক্তিশালী জঙ্গী টিম।  আর মন্ত্রী  এও বলেন, পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক রাখা যাবে কিনা, সে বিষয়েও ভেবে চিন্তে তার সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেখবে।


নেতা কর্মীদের জবাবে মন্ত্রী এড, কামরুল ইসলাম আরো বলেন, সময় যত ঘনিয়ে আসছে জামায়াত নিষিদ্ধের দাবি ততো জোড়ালো হচ্ছে  ও এব্যাপারে বাংলাদেশ একটি তদন্ত সংস্থা ইতি মধ্যে কাজ করছে, এটা শুধু জামায়াত  নিষিদ্ধের সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর যদি জামায়াতকে নিষিদ্ধকরা হয়, তাহলে যাতে জামায়াত ভিন্ন নামেও আর কোন সংগঠন করতে না পারে, সে দিকেও কাজ করবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

মাননীয় খাদ্য মন্ত্রী এড, কামরুল ইসলাম খাদ্য দ্রব্যের জবাবে আরো বলেন আগের তুলনায় বাংলাদেশে চালের দাম এখন অনেক কম ও রমজানে যাতে সাধারণ মানুষজন কম দামে জিনিষ পত্র কিনতে পারে তার সরকার সে লক্ষ্যেও কাজ করছে।


এমনকি যোগাযোগ ব্যাবস্থার দিক দিয়েও এখন বাংলাদেশ বিশ্বের চেয়ে একটুখানীও পিছিয়ে নয়। আমরা আশাকরি ২০২১ সালের মধ্যে উন্নত হবে বাংলাদেশ, এটা আমাদের শ্লোগান নয় ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সর্বক্ষেত্রে প্রবাসীদের অবধান গুরুত্বপূর্ণ।

ফ্রান্স আওয়ামীলীগের উদ্যোগে  বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম এর সম্মানে এক সংবর্ধনা নৈশভোজ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন ;

বিপুল সংখ্যক আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের প্রানবন্ত উপস্থিতিতে ফ্রান্স আওয়ামীলীগ সভাপতি মোহসীন উদ্দিন খান এর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক দেলওয়ার হোসেইন কয়েছ এর পরিচালনায় এসময় খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ছাড়াও উপস্হিত ছিলেন ফ্রান্স আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবুল কাশেম ,সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি ওয়াহিদ বার তাহের ,সাবেক সহ সভাপতি নাসির চৌধুরী ,উপদেষ্ঠা চেয়ারম্যান মিজান চৌধুরী মিন্টু ,আওয়ামীলীগ নেতা আশরাফুল ইসলাম ,শাহজাহান রহমান সহ আওয়ামীলীগের নেতারা

1 টি মন্তব্য:

  1. বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী দল আসলেই কি তার নাম পরিবর্তন করবে, বা অন্য নামে কোন সংগঠন করবে, আর করলেই বা আওয়ামী লীগের সমস্যা কি বেশি, "প্রশ্ন", যদি আওয়ামী লীগ সংগঠন করতে পারে, তা হলে কেন জামায়াত বা অন্যান্যরা সংগঠন করতে পারবে না, এই প্রশ্নের জবাব জানতে চাই আপনাদের কাছ থেকে।

    উত্তরমুছুন