দালালঃ-
দালাল কি?দালাল কাহাকে বলে?দালাল কত প্রকার ও কি কি?দালাল সৃষ্টি হয় কোত্তেকে?দালালদের জন্ম কোথায়?দালালদের জন্ম হয় কত জনের বীর্যে?সেগুলো জানতে চোখ রাখুন খাদিমপাড়ায়..
ছবিতে থাকা তিন মুল্লাই বিএনপিতে লুকিয়ে থাকা আওয়ামিলীগের এজেন্ট বিএনপির দালাল,
হ্যাঁ উপরের তিন ব্যাক্তিই বিএনপির রাজনীতি করে, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালিন সময়ের বিএনপির নাম এবং সাইনবোর্ড ব্যাবহার করে কাড়ি কাড়ি টাকা কামিয়েছে, অবৈধ টাকায় কোটিপতি হয়েছে।
এখন মুল কথায় আসি, প্রায় ৯বছর পর দলীয় প্রতিকে নির্বাচন যেখানে বিএনপি মনোনিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার কথা, দলিয়া প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করার কথা, দলের ইজ্জত রক্ষা করার কথা,দলকে রক্ষা করার কথা, দেশকে রক্ষা করার কথা, দেশের জনগনকে রক্ষা করার কথা সেখানে তিনারা দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছেন,ধানের শীষের বিরুদ্ধে অবস্হান নিয়েছেন,খালেদা জিয়া,তারেক রহমান,ইলিয়াছ আলীর প্রতিক ধানের শীষকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আওয়ামিলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এড,আফসর আহমদকে আনারস মার্কায় বিজয়ী করতে ভোটারদের ধারে ধারে গুনছেন, সর্বোপরি এই তিন মুল্লা, প্রথম জন বিএনপির সাবেক চেয়ারম্যান আফরোজ আলী মুল্লা, ২য়জন ইকবাল চেয়ারম্যানের ভাই গতবারের ২য় পজিশনে থাকা সেলিম আহমদ মুল্লা ও ইসতিয়াক আহমেদ সিদ্দিকি মুল্লা দলের বিরুদ্ধে, দেশের বিরুদ্ধে, দেশের জনগনের বিরুদ্ধে, বিএনপির মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক ৪বারের নির্বাচিত মেম্বার জনাব ফারুক আহমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন।
এখন বিচার আপনাদের কাছে দালাল কারা? ওই তিন মুল্লা যদি দালাল হয় দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্হান নেয় তাহলে এই তিন চুদনাকে কেন বহিষ্কার করা হচ্ছে না?
এই তিন নর্দমার কীটকে কেন জনগন থেকে বিছিন্ন করা হচ্ছে না খাদিমপাড়ার সাধারন জনগন ও বিএনপি দলীয় নেতাকর্মী আজ জানতে চায়।
এদের চিনে রাখুন, এদের বিচার অবশ্যই হবে, এই তিন মুল্লার বিচার অবশ্যই হতে হবে,এদের ছাড় নেই, ঈনশা-আল্লাহ এই তিন মুল্লার বিচার হবে তৃনমুল বিএনপি, যুবদল,ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল,কৃষকদল,তাতীদল,শ্রমিকদলের আদালতে। সাকিব আহমদ মুছা সিলেট থেকে
দালাল কি?দালাল কাহাকে বলে?দালাল কত প্রকার ও কি কি?দালাল সৃষ্টি হয় কোত্তেকে?দালালদের জন্ম কোথায়?দালালদের জন্ম হয় কত জনের বীর্যে?সেগুলো জানতে চোখ রাখুন খাদিমপাড়ায়..
ছবিতে থাকা তিন মুল্লাই বিএনপিতে লুকিয়ে থাকা আওয়ামিলীগের এজেন্ট বিএনপির দালাল,
হ্যাঁ উপরের তিন ব্যাক্তিই বিএনপির রাজনীতি করে, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালিন সময়ের বিএনপির নাম এবং সাইনবোর্ড ব্যাবহার করে কাড়ি কাড়ি টাকা কামিয়েছে, অবৈধ টাকায় কোটিপতি হয়েছে।
এখন মুল কথায় আসি, প্রায় ৯বছর পর দলীয় প্রতিকে নির্বাচন যেখানে বিএনপি মনোনিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার কথা, দলিয়া প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করার কথা, দলের ইজ্জত রক্ষা করার কথা,দলকে রক্ষা করার কথা, দেশকে রক্ষা করার কথা, দেশের জনগনকে রক্ষা করার কথা সেখানে তিনারা দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছেন,ধানের শীষের বিরুদ্ধে অবস্হান নিয়েছেন,খালেদা জিয়া,তারেক রহমান,ইলিয়াছ আলীর প্রতিক ধানের শীষকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আওয়ামিলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এড,আফসর আহমদকে আনারস মার্কায় বিজয়ী করতে ভোটারদের ধারে ধারে গুনছেন, সর্বোপরি এই তিন মুল্লা, প্রথম জন বিএনপির সাবেক চেয়ারম্যান আফরোজ আলী মুল্লা, ২য়জন ইকবাল চেয়ারম্যানের ভাই গতবারের ২য় পজিশনে থাকা সেলিম আহমদ মুল্লা ও ইসতিয়াক আহমেদ সিদ্দিকি মুল্লা দলের বিরুদ্ধে, দেশের বিরুদ্ধে, দেশের জনগনের বিরুদ্ধে, বিএনপির মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক ৪বারের নির্বাচিত মেম্বার জনাব ফারুক আহমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন।
এখন বিচার আপনাদের কাছে দালাল কারা? ওই তিন মুল্লা যদি দালাল হয় দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্হান নেয় তাহলে এই তিন চুদনাকে কেন বহিষ্কার করা হচ্ছে না?
এই তিন নর্দমার কীটকে কেন জনগন থেকে বিছিন্ন করা হচ্ছে না খাদিমপাড়ার সাধারন জনগন ও বিএনপি দলীয় নেতাকর্মী আজ জানতে চায়।
এদের চিনে রাখুন, এদের বিচার অবশ্যই হবে, এই তিন মুল্লার বিচার অবশ্যই হতে হবে,এদের ছাড় নেই, ঈনশা-আল্লাহ এই তিন মুল্লার বিচার হবে তৃনমুল বিএনপি, যুবদল,ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল,কৃষকদল,তাতীদল,শ্রমিকদলের আদালতে। সাকিব আহমদ মুছা সিলেট থেকে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন